হাজারদুয়ারি প্রাসাদের উত্তরে এটি অবস্থিত। ইমামবারাটির দৈর্ঘ্য ২০৭ মিটার। প্রাথমিক পর্যায়ে নবাব সিরাজউদ্দৌলা ইমামবারাটিকে কাঠ দিয়ে নির্মাণ করেছিলেন। কিন্তু ১৮৪৬ সালে এক ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে ইমামবারাটি সম্পূর্ণ পুড়ে যায়। পরবর্তীতে ১৮৪৭ সালে হুমায়ুন জা-এর ছেলে নবাব নাজিম মনসুর আলী ফেরাদুন জা প্রায় সাত লাখ রুপি ব্যায়ে দ্বিতল ইমামবারাটি পুনঃনির্মাণ করেন। ইমামবারার ভেতরে চারদিকে চারকোনায় রয়েছে ময়ূরের দেহ মানুষের মুখ যুক্ত প্রতিকৃতি। যার নাম বুড়গ। ইসলাম ধর্মমতে পয়গম্বর হজরত মহম্মদ বুড়গের পিঠে চেপে স্বর্গে আরোহণ করেছিলেন। ইমামবারার ভেতরে ইমাম হোসেন ও ইমাম হাসানের পরিবারের সদস্যদের নানাবিধ প্রতীকী সামগ্রী রয়েছে। ইমামবারার মোট প্রবেশ দ্বার সাতটি। প্রতি বছর মহরমের মাসের এক থেকে দশ তারিখ পর্যন্ত ইমামবারাটি দর্শণার্থীদের জন্য খুলে দেয়া হয়।
নিজামত ইমামবারা
হাজারদুয়ারি প্রাসাদের উত্তরে এটি অবস্থিত। ইমামবারাটির দৈর্ঘ্য ২০৭ মিটার। প্রাথমিক পর্যায়ে নবাব সিরাজউদ্দৌলা ইমামবারাটিকে কাঠ দিয়ে নির্মাণ করেছিলেন। কিন্তু ১৮৪৬ সালে এক ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে ইমামবারাটি সম্পূর্ণ পুড়ে যায়। পরবর্তীতে ১৮৪৭ সালে হুমায়ুন জা-এর ছেলে নবাব নাজিম মনসুর আলী ফেরাদুন জা প্রায় সাত লাখ রুপি ব্যায়ে দ্বিতল ইমামবারাটি পুনঃনির্মাণ করেন। ইমামবারার ভেতরে চারদিকে চারকোনায় রয়েছে ময়ূরের দেহ মানুষের মুখ যুক্ত প্রতিকৃতি। যার নাম বুড়গ। ইসলাম ধর্মমতে পয়গম্বর হজরত মহম্মদ বুড়গের পিঠে চেপে স্বর্গে আরোহণ করেছিলেন। ইমামবারার ভেতরে ইমাম হোসেন ও ইমাম হাসানের পরিবারের সদস্যদের নানাবিধ প্রতীকী সামগ্রী রয়েছে। ইমামবারার মোট প্রবেশ দ্বার সাতটি। প্রতি বছর মহরমের মাসের এক থেকে দশ তারিখ পর্যন্ত ইমামবারাটি দর্শণার্থীদের জন্য খুলে দেয়া হয়।
শেয়ার করুন
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment