একই উঠানে চারটে মন্দির আছে। প্রতিটি মন্দির পরস্পরের
মুখোমুখি চার কাঠা জমির ওপরে অবস্থিত। প্রতিটি মন্দিরে তিনটে করে খিলান ও তিনটে করে
শিবলিঙ্গ আছে। উত্তর ও পশ্চিমের মন্দির দুটি অনবদ্য টেরাকোটার অলংকরণে সমৃদ্ধ।
পূর্বদিকের মন্দিরটি পঙ্কের শিল্পকর্মে সমৃদ্ধ।
অষ্টাদশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে
নাটরের রানী ভবানী এগুলি নির্মাণ করেছিলেন। আজিমগঞ্জের বড়নগরে ভাগিরথী নদীর তীরে
মনোরম পরিবেশে মন্দিরগুলো ইতিহাসের সাক্ষ্য বহন করে আজও দাঁড়িয়ে আছে। আজিমগঞ্জ
সিটি থেকে মাত্র ১কিমি দূরে বড়নগর গ্রাম অবস্থিত।
No comments:
Post a Comment